রাজশাহীর তানোর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মাটির রাস্তাগুলো দীর্ঘদিন যাবত সংস্কার না করায় বর্ষা মৌসুমে বেহালদশা। সংশ্লিষ্ট এলাকার মানুষের দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। বিশেষ করে বাধাইড় ও পাঁচন্দর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) এলাকায় মাটির কাঁচা রাস্তার পরিমাণ বেশী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার বাধাইড় ইউনিয়নের (ইউপি) শিবরামপুর-সাঁইধারা প্রায় ৫ কিলোমিটার ও বড় বাধাইড় প্রায় দুই কিলোমিটার, কোয়েল হাট-বৈদ্যপুর প্রায় দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তার বেহালদশা এ যেনো এক স্থায়ী দুর্ভোগ। সামান্য বৃষ্টি হলেই এসব রাস্তায় হাঁটু সমান কাদায় পরিণত হয়। চলাচল তো দূরের কথা, অনেক সময় পথচারীরা এই কাদার মধ্যে পড়ে গিয়ে আহতও হচ্ছেন। বিশেষ করে মাড়িয়া, সাইধারা ও জুকার পাড়া গ্রামের হাজারো মানুষ প্রতিদিন এই ভোগান্তি পোহাতে বাধ্য হচ্ছেন। কৃষক, দিনমজুর, শিক্ষার্থী, নারী ও শিশু—সবাইকে এই রাস্তা ব্যবহার করতে হয় নিত্যদিন। কিন্তু দীর্ঘদিনেও রাস্তাটি পাকা হয়নি। বর্ষা মৌসুমে একমাত্র মহিষের গাড়ি ছাড়া অন্য কোনো যানবাহন চালানো প্রায় অসম্ভব।
স্থানীয় বাসিন্দা নুর ইসলাম বলেন, “সারাদেশে উন্নয়নের জোয়ার বইছে, কিন্তু আমরা এখানো কাদার সঙ্গে যুদ্ধ করি। মা ও বোনেরা রাস্তায় পড়ে গিয়ে আঘাত পান। কৃষিপণ্য নিয়ে বের হলে মাঝপথেই সব নষ্ট হয়ে যায়।” একই ক্ষোভ জানান এলাকার কৃষক ও দিনমজুরেরা। তারা বলেন, ভোটের সময় আমাদের দরজায় দরজায় এসে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় উন্নয়নের, কিন্তু নির্বাচনের পরে কেউ আর খবর রাখেন না। আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়ে রেখে আমাদেরকে পিছিয়ে রাখা হচ্ছে একটি রাস্তার অভাবে।”
স্থানীয়রা জানান, পাশের সব রাস্তা পাকা হলেও শুধু শিবরামপুর-সাইধারা রাস্তাটি এখনো কাঁচা। ফলে রোগী, শিক্ষার্থী কিংবা পণ্য পরিবহন—সবক্ষেত্রেই মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। শিবরাম পুর গ্রামের বাসিন্দা সাদ্দাম বলেন জরুরী ভিত্তিতে রাস্তাটি পাকা হওয়া প্রয়োজন। তাদের দাবি, মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে হলেও অবিলম্বে এই রাস্তাটি পাকা করা হোক। যদি দ্রুত উদ্যোগ না নেওয়া হয়, তাহলে আগামী দিনে এই অঞ্চলের জীবনমান আরো পিছিয়ে পড়বে।
এদিকে পাঁচন্দর ইউনিয়নের (ইউপি) কুন্দাইন-গুড়ইল প্রায় দুই কিলোমিটার, কুন্দাইন-নবনবী প্রায় দুই কিলোমিটার, কৃষ্ণপুর বাজার-কচুয়া স্কুল রাস্তার প্রায় এক কিলোমিটার,বুড়াবুড়িতলা-জীবপুর প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তার বেহাদশা।এবিষয়ে বাধাইড় ইউনিয়ন (ইউপি) চেয়ারম্যান আতাউর রহমান ও পাঁচন্দর ইউনিয়ন (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন উভয়েই জনদুর্ভোগের কথা স্বীকার করে বলেন,রাস্তাগুলো দ্রুত পাকা হওয়া প্রয়োজন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার বাধাইড় ইউনিয়নের (ইউপি) শিবরামপুর-সাঁইধারা প্রায় ৫ কিলোমিটার ও বড় বাধাইড় প্রায় দুই কিলোমিটার, কোয়েল হাট-বৈদ্যপুর প্রায় দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তার বেহালদশা এ যেনো এক স্থায়ী দুর্ভোগ। সামান্য বৃষ্টি হলেই এসব রাস্তায় হাঁটু সমান কাদায় পরিণত হয়। চলাচল তো দূরের কথা, অনেক সময় পথচারীরা এই কাদার মধ্যে পড়ে গিয়ে আহতও হচ্ছেন। বিশেষ করে মাড়িয়া, সাইধারা ও জুকার পাড়া গ্রামের হাজারো মানুষ প্রতিদিন এই ভোগান্তি পোহাতে বাধ্য হচ্ছেন। কৃষক, দিনমজুর, শিক্ষার্থী, নারী ও শিশু—সবাইকে এই রাস্তা ব্যবহার করতে হয় নিত্যদিন। কিন্তু দীর্ঘদিনেও রাস্তাটি পাকা হয়নি। বর্ষা মৌসুমে একমাত্র মহিষের গাড়ি ছাড়া অন্য কোনো যানবাহন চালানো প্রায় অসম্ভব।
স্থানীয় বাসিন্দা নুর ইসলাম বলেন, “সারাদেশে উন্নয়নের জোয়ার বইছে, কিন্তু আমরা এখানো কাদার সঙ্গে যুদ্ধ করি। মা ও বোনেরা রাস্তায় পড়ে গিয়ে আঘাত পান। কৃষিপণ্য নিয়ে বের হলে মাঝপথেই সব নষ্ট হয়ে যায়।” একই ক্ষোভ জানান এলাকার কৃষক ও দিনমজুরেরা। তারা বলেন, ভোটের সময় আমাদের দরজায় দরজায় এসে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় উন্নয়নের, কিন্তু নির্বাচনের পরে কেউ আর খবর রাখেন না। আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়ে রেখে আমাদেরকে পিছিয়ে রাখা হচ্ছে একটি রাস্তার অভাবে।”
স্থানীয়রা জানান, পাশের সব রাস্তা পাকা হলেও শুধু শিবরামপুর-সাইধারা রাস্তাটি এখনো কাঁচা। ফলে রোগী, শিক্ষার্থী কিংবা পণ্য পরিবহন—সবক্ষেত্রেই মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। শিবরাম পুর গ্রামের বাসিন্দা সাদ্দাম বলেন জরুরী ভিত্তিতে রাস্তাটি পাকা হওয়া প্রয়োজন। তাদের দাবি, মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে হলেও অবিলম্বে এই রাস্তাটি পাকা করা হোক। যদি দ্রুত উদ্যোগ না নেওয়া হয়, তাহলে আগামী দিনে এই অঞ্চলের জীবনমান আরো পিছিয়ে পড়বে।
এদিকে পাঁচন্দর ইউনিয়নের (ইউপি) কুন্দাইন-গুড়ইল প্রায় দুই কিলোমিটার, কুন্দাইন-নবনবী প্রায় দুই কিলোমিটার, কৃষ্ণপুর বাজার-কচুয়া স্কুল রাস্তার প্রায় এক কিলোমিটার,বুড়াবুড়িতলা-জীবপুর প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তার বেহাদশা।এবিষয়ে বাধাইড় ইউনিয়ন (ইউপি) চেয়ারম্যান আতাউর রহমান ও পাঁচন্দর ইউনিয়ন (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন উভয়েই জনদুর্ভোগের কথা স্বীকার করে বলেন,রাস্তাগুলো দ্রুত পাকা হওয়া প্রয়োজন।